- রোগ-ব্যাধি
- ডায়াবেটিস
- অন্যান্য
- কিডনির সমস্যা
- ক্যান্সার
- চর্মরোগ
- চোখের অসুখ
- দাঁতের সমস্যা
- নাক-কান-গলা
- পেটের অসুখ
- প্রবীণদের সমস্যা
- ব্যাথা-বেদনা
- মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর সমস্যা
- মুত্রজনিত সমস্যা
- রক্তের অসুখ
- শ্বাসকষ্ট ও এলার্জি
- সর্দি-জ্বর
- হরমোনের সমস্যা
- হাড়ের সমস্যা
- হৃদরোগ
- যৌন রোগ
Health Conditions A-Z
রোগের লক্ষণ ও তার চিকিৎসা জানতে পড়ুন
- নারী স্বাস্থ্য
Woman Health
নারী স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যা ও প্রতিকার
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
লিখতে ভালোবাসেন? Join Us Now
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
- শিশুর যত্ন
Child Care
শিশুর যত্ন নিতে পড়ুন
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
লিখতে ভালোবাসেন? Join Us Now
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
- মনের কথা
Mental Health
মানসিক অবসাদ ও উদ্বেগ
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
লিখতে ভালোবাসেন? Join Us Now
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
- রূপচর্চা
Beauty Tips
ত্বক এবং চুলের যত্ন নেবেন কি ভাবে? জানতে পড়ুন
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
লিখতে ভালোবাসেন? Join Us Now
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
- স্বাস্থ্য সংবাদ
- যোগাযোগ
- Login
- {avatar} Hi, {first_name}

নারী কিংবা পুরুষ, চুল নিয়ে সকলেই সচেতন।কিন্তু খুশকি স্বাভাবিক সৌন্দর্যে বিপত্তি ঘটায়। এই খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায় যদি আমাদের জানা থাকে তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি খুব সহজেই।
বাহ্যিক সমস্ত সৌন্দর্য্য, দামী পোশাক, সবকিছু ম্লান হয়ে যায় এক ঢাল ঝলমলে চুলের কাছে ৷ কালো হোক বা অন্য নানান রঙে রাঙানো, সকলের নজর থাকে উজ্জ্বল পোশাকে নয়, বরং চুল এবং কাঁধের দিকে। কিন্তু বিপত্তি দেখা দেয় তখনই, যখন চুলের উপর বা কাঁধে পড়ে থাকে সাদা বা হলদেটে ফ্লেকস।
আর এই ফ্লেকস বা আঁশ ত্বকের মৃত কোষ, যা মাথার ত্বক অর্থাৎ স্ক্যাল্প থেকে পড়ে। এর ফলে অধিকাংশ সময়েই মাথা চুলকোয়।
তবে খুশকি শরীরের অন্য জায়গাতেও হয়, যেমন কপাল, ভ্রু আইল্যাশ, এবং কান। বিশ্বের প্রায় অর্ধেকেরও বেশী মানুষ এই সমস্যায় আক্রান্ত ৷
খুশকি কী কী কারণে হয়?
খুশকি কিন্তু সেই অর্থে অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন চুল থাকার কারণে হয়, এমনটা নয়। ঠিক কী কী কারণে খুশকি হয় সেটা এখনও অজানা। তবে বেশ কিছু কারণ সাধারণত লক্ষ্য করা যায় যার জন্য খুশকির সমস্য হয়৷
অত্যধিক তৈলাক্ত ত্বক
খুশকির অন্যতম প্রধান কারণ অতিরিক্ত তৈলাক্ত, যাকে সেবোরেহেরিক ডার্মাটাইটিস বলে। মাথার ত্বক বা স্ক্যাল্প যদি তেলচিটে, লাল, সাদা বা হলুদ আঁশযুক্ত হওয়া মানেই তা নিশ্চিত ভাবে খুশকি।
ম্যালাসেজিয়া (Malassezia)
মাথার ত্বকে বা স্ক্যাল্পে ফাঙ্গাসের সংক্রমণ হলে এই সমস্যা দেখা দেয়। এর ফলে ত্বকের যে অংশে ফাঙ্গাসের সংক্রমণ হয়, সে অংশের কোষগুলি নষ্ট হতে থাকে। সেই মৃত কোষগুলিই খুশকি হয়ে পড়তে থাকে।
নিয়মিত শ্যাম্পু না করা
চুলে নিয়মিত শ্যাম্পু না করলে অপরিষ্কার, তেলচিটে চুল থেকেও খুশকি হয়।
শুষ্ক ত্বক
ত্বক শুষ্ক হলে মৃত কোষ উৎপন্ন হয়, যা থেকে খুশকির সৃষ্টি হয়।
ত্বকের সংবেদনশীলতা
নির্দিষ্ট কিছু দ্রব্য বা তার মধ্যে উপস্থিত কোনো রাসায়নিক উপাদানের প্রতি সংবেদনশীলতা থেকেও স্ক্যাল্পে লালচে ভাব হয়৷ এর থেকে আসে খুশকির সমস্যা।
চিরুনি
নিয়মিত চুল আঁচড়াতে হবে। এবং অবশ্যই তার জন্য পরিষ্কার ও ব্যাক্তিগত চিরুনি ব্যবহার করুন। চুল বা স্ক্যাল্পের সমস্যার জন্য উপকারী হলো কাঠের চিরুনি।
ত্বকের সমস্যা
একজিমা বা সোরিয়াসিসের মতন ত্বকের সমস্যা থেকেও খুশকি হয়।
রোগ বা শারীরিক সমস্যা
কোনো ব্যাক্তি এইচআইভি (HIV) বা পারকিনসন্স এর মতো রোগে আক্রান্ত হলে তার খুশকির প্রবণতা দেখা দিতে পারে।
অপরিমিত খাবার এবং মানসিক চাপ

অপরিমিত খাদ্যগ্রহণ এবং মানসিক চাপ বা অবসাদ থেকেও দেখা দিতে পারে খুশকির সমস্যা।
খুশকি দূর করার ঘরোয়া উপায়
• খুশকি তাড়ানোর শ্যাম্পু
খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রথম পদক্ষেপই হলো সঠিক শ্যাম্পু নির্বাচন। ফাঙ্গাস সংক্রমণে প্রতিহত করার জন্য প্রয়োজন উপাদান যেমন, স্যালিসাইক্লিক অ্যাসিড, কিটোকোনাজোল, সেলেনিয়াম সালফেট বা সালফার কিংবা ফাইরিথিওন জিঙ্ক — ইত্যাদি উপাদান বিশিষ্ট শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
• টক দইয়ের ব্যবহার
খুশকি দূর করতে টক দইয়ের ব্যবহার খুবই কার্যকরী। টক দই সরাসরি নিয়ে মাথার ত্বক থেকে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট রেখে তারপর চুল ধুয়ে ফেলুন। কিছুদিন এই পদ্ধতি নিয়মিত করলে খুশকি দূর হবে।
• ভিনিগার
শ্যাম্পু করার পর এক চামচ ভিনিগার জলের মধ্যে দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে তা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন আপনার চুল। এতে খুশকি দূর হয়ে যাবে। মনে রাখবেন, ভিনিগারের পরিমাণ যেন কোনোভাবেই এর বেশি না হয়।
• মধু ও পাতিলেবুর রস
একটি পাকা কলা নিয়ে তার সঙ্গে এক চামচ মধু ও পাতিলেবুর রস মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি মাথার ত্বক ও চুলের গোড়াতে ভাল করে লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট রেখে তারপর শ্যাম্পু করে নিন। এরপর অল্প অ্যালোভেরার রস নিয়ে ফুটিয়ে নিন। ঠান্ডা করে মাথার ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর আবার শ্যাম্পু দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নিন।
• মেথি
পরিমাণ মতো মেথি সারারাত জলে ভিজিয়ে রেখে পরদিন তা পেস্ট করে স্ক্যাল্পে লাগিয়ে রাখুন, খুশকি নিরাময়ের সাথে সাথে নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করবে।
• নিমপাতা

নিমপাতা ফুটিয়ে সেই জল ঠান্ডা করে স্ক্যাল্প সমেত পুরো চুল ধুয়ে নিন, যেকোনো সংক্রমণ থেকে চুল কে রক্ষা করবে এই নিম।
• হেনা
হেনা শুধুমাত্র চুলকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বলই করেনা, বরং খুশকির হাত থেকেও রেহাই দেয়। ভালো ফল পেতে চায়ের লিকার, দই এবং লেবুর রসের সাথে হেনা মিশিয়ে মাথায় লাগান।
• অ্যাসপিরিন ট্যাবলেট
খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে একটি চমৎকার ফলদায়ী ওষুধ হলো অ্যাসপিরিন। দু’টো অ্যাসপিরিন ট্যাবলেট গুঁড়ো করে শ্যাম্পুর সাথে মিশিয়ে লাগান।
• রিঠার ব্যবহার
চুলের সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি খুশকির সমস্যা দূর করতেও রিঠা একটি অত্যন্ত কার্যকরী উপাদান। রিঠা পাউডার বা রিঠা সেদ্ধ জল দিয়ে চুল ভিজিয়ে ঘণ্টা খানেক রেখে দিন। চুলের গোড়ায় গোড়ায় রিঠার জল ভালমতো লাগলে তবেই ভালো ফল পাওয়া যাবে। ঘণ্টা খানেক পর চুল ধুয়ে ফেলুন। এ ভাবে সপ্তাহে ২-৩ বার করলে ফল পাওয়া যায়।
• নারকেল তেল
নারকেল তেল চুলের যে কোনও সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এক অপরিহার্য উপাদান। খুশকির প্রকোপ কমাতেও অত্যন্ত কার্যকর। এ ছাড়া চুলে গোড়ার সঠিক আর্দ্রতা বজায় রেখে খুশকি এবং ‘স্ক্যাল্প ইনফেকশন’-এর আশঙ্কা কমিয়ে দেয়। সপ্তাহে অন্তত ২-৩ বার চুলের গোড়ায় সামান্য উষ্ণ নারকেল তেলের মালিশ করলেই ভালো ফল পাওয়া যায়।
• লেবুর রস ও খোসা
লেবুর রস বা খোসা,খুশকি দূর করতে সবই কার্যকর। ৪ থেকে ৫ কাপ জলে ৪-৫ টি লেবুর খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে ২০ মিনিট ধরে কম আঁচে ফোটান। ঠান্ডা হলে স্ক্যাল্পে এই মিশ্রণটি ভাল করে লাগিয়ে নিন। ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। অন্যদিকে কমলালেবুর খোসা গুঁড়ো করে তার সাথে লেবুর রস মিশিয়ে নিয়মিত লাগালে তা খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
• স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

সঠিক খাদ্যাভ্যাস খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার এবং অবশ্যই মন থেকে খুশি থাকা, মানসিক চাপহীন থাকা, খুশকির পাশাপাশি যেকোনো শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
As a Student of Science, I found the subject of both mental and physical wellness quite intriguing in my school days, Which was further sharpened with the completion of Graduation in Molecular Biology in my College. As The whole world, right now is battling with the greatest pandemic of human civilization, I cannot help myself from helping out people by providing the exact solution for their mental and physical profoundness so that, they can always discover a new tunnel of hope and light, even when their movement is restricted within the boundary of the walls.
0
Recent Posts
আমাদের সাম্প্রতিক পোষ্ট গুলি দেখতে ক্লিক করুন
Cancer (ক্যান্সার)
ক্যান্সারের লক্ষণ ও তার চিকিৎসা