আইভিএফ বা ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন কি? গর্ভধারণে আইভিএফ কতটা কার্যকর?

Published by

সাধারণত, আইভিএফ বা ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন হল জননক্রিয়ায় সাহায্যকারী একটি প্রযুক্তি বা পদ্ধতি বা ART (Assisted Reproductive  Technology) যা একটি পরীক্ষাগার পাত্র অথবা টেস্ট টিউব বা অন্য নিয়ন্ত্রিত বিশেষ ল্যাবোরেটরি ডিশের মধ্যে ঘটানো হয়। এই পদ্ধতির মাধ্যমে অনেক নিঃসন্তান নারী সন্তান লাভ করে।   সহজ কথায়, ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন হল একটি প্রজনন চিকিৎসা যেখানে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুকে ভ্রূণ তৈরির জন্য একটি পরীক্ষাগার পাত্রে  মিলিত করা হয় এবং একটি আইভিএফ শিশুকে গর্ভে ধারণ করার জন্য সার্ভিক্সের মাধ্যমে সেটিকে জরায়ুতে স্থাপন করা  হয়।  আজকাল,  আইভিএফ চিকিৎসা সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত প্রজনন চিকিৎসা হিসাবে বিবেচিত হয়, গণণা অনুযায়ী যা  মোট সহায়তাপ্রাপ্ত  প্রজনন প্রযুক্তি পদ্ধতির 99% । এই যুগান্তকারী পদ্ধতিটি মূলত প্রজনন ক্ষমতা বা জেনেটিক সমস্যাগুলির মোকাবিলা করার জন্য এবং শিশুকে গর্ভে ধারণ করতে সহায়তা করার জন্য ব্যবহৃত হয়।  যেসব দম্পতির  প্রাকৃতিক উপায়ে  ভ্রূণ  তৈরি হয় না বা  যে সমস্ত মহিলারা দীর্ঘদিন চেষ্টা করেও স্বাভাবিক উপায়ে সন্তান উৎপাদনে  অক্ষম , আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে তাদের অন্যতম পথ হিসেবে আসে আইভিএফ (IVF) পদ্ধতি।

আইভিএফ (IVF) বা টেস্ট টিউব চিকিৎসা পদ্ধতির সফল পদযাত্রা শুরু হয় ১৯৭৮ সালে যুক্তরাজ্যে  লুইস ব্রাউনের জন্মের মধ্য দিয়ে । এই বাচ্চাটির ক্ষেত্রে, ডিম্বাণু এবং শুক্রানুর মিলন ঘটানো হয়েছিল একটি টেস্ট টিউবে। প্রকৃতপক্ষে ভ্রণ টেস্টটিউবে বেড়ে ওঠে না, বাড়ে মায়ের জরায়ুতেই আর দশটি বাচ্চার মতোই। এ পদ্ধতিতে পুরুষের শুক্রাণু আর নারীর ডিম্বাণুর নিষিক্তকরণ বা মিলন ঘটানো টুকুই শুধু স্বাভাবিক পদ্ধতিতে না হয়ে দেহের বাইরে টেস্টটিউব নামক বিশেষ পরীক্ষাগার পাত্রে হয়ে থাকে । স্ত্রীর ডিম্বপাত বা ওভুলেশনের সময় ডিম্বাণু যখন পরিপক্ব হয়, তখন তা ডিম্বাশয় থেকে বের করে আনা হয় ল্যাপারোস্কপি নামের এক পদ্ধতির মাধ্যমে। যে সব নারীর ডিম্ব উৎপাদনে সমস্যা, তাদের ক্ষেত্রে প্রথমে কিছু ওষুধ প্রয়োগ করে ডিম্ব উৎপাদনে সহায়তা করা হয় । ল্যাপারোস্কপি ছাড়াও যোনিপথে ছোট্ট একটি অপারেশনের মাধ্যমেও ডিম্বাণু সংগ্রহ করা যায়। সংগ্রহের পর ডিম্ব রাখা হয় টেস্ট টিউব অথবা বিশেষ ধরনের একটি পাত্রে যার নাম পেট্রিডিশ। এদিকে পুরুষের শুক্রাণু  সংগ্রহ করে ডিম্বাণুসহ সেই ডিশ বা টিউবে শুক্রাণু রাখা হয়। এ সময় একটি ডিম্বাণুর বিপরীতে থাকে প্রায় পঁচাত্তর হাজার শুক্রাণু। এরপর ডিশ বা টিউবটি মায়ের গর্ভের মতো  ইনকিউবেটরের পরিবেশ তৈরি করে কয়েক ঘণ্টা ইনকিউবিটরে রাখা হয়। এখানে উপযুক্ত শুক্রাণু আর ডিম্বাণুর মিলনের  ফলে মানব ভ্রূনের সৃষ্টি হয়। তারপর বিশেষ নলের সাহায্যে স্ত্রীর জরায়ুতে রাখা হয় ভ্রণটি। অনেক ক্ষেত্রে, ভ্রূণ জরায়ুতে প্রতিস্থাপনের আগে বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধমে রাখা হয় কিছুদিন। বিশেষতঃ যাদের ক্ষেত্রে ডিম্ব উৎপাদন করা হয় ওষুধের সাহায্যে, তাদের জরায়ুর প্রকৃতি ঐ মাসিক চক্রে স্বাভাবিক থাকার সম্ভাবনা কম থাকে। সে  কারণে  ভ্রণ প্রতিস্থাপনের জন্য পরবর্তী স্বাভাবিক মাসিক চক্রের জন্য অপেক্ষা করা হয়। সব ভ্রণ অবশ্য কাজে লাগানো হয় না। গর্ভধারণ নিশ্চিত করতে এদের গুণগত মান পরীক্ষা করে স্কোরিং করা হয়। ভ্রণে কোষের সংখ্যা যথাযথ বৃদ্ধি ও বংশবৃদ্ধির গতির উপর ভিত্তি করে উপযুক্ত ভ্রণ বাছাই করা হয়।

আইভিএফ বা ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন-এর মাধ্যমে গর্ভবতী হতে কত  সময় লাগে?

আইভিএফের একটি চক্র সম্পূর্ণ করতে প্রায় চার থেকে ছয় সপ্তাহ সময় লাগে।  ডিম্বাণু পুনরুদ্ধারের পদ্ধতিটি করার সাধারণত 12 দিন থেকে দুই সপ্তাহ পরে, তারপর আপনাকে গর্ভাবস্থা নির্ধারণের জন্য রক্ত পরীক্ষা করতে হবে।

কোন কোন ক্ষেত্রে আইভিএফ পদ্ধতি একজন মহিলার চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাহায্য করে?

  • যেসব মহিলার ফ্যালোপিয়ান টিউবে ব্লকেজ আছে। এবং শুক্রাণু ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করতে পারছে না।
  • যেসব মহিলার জরায়ুগাত্রে ফাইব্রয়েড আছে বা ওভ্যুলেশন ঠিকমতো হয় না।
  • শারীরিক কোনও অসুস্থতা বা দুর্ঘটনার কারণে কোনও মহিলার ফ্যালোপিয়ান টিউব বাদ দিতে হয়েছে।
  • এছাড়াও কোনও জেনেটিক সমস্যার কারণে কনসিভ করতে না পারলে বা অজ্ঞাত কারণবশত গর্ভে সন্তান না এলে IVF পদ্ধতিকে কাজে লাগানো হয়।

আইভিএফ কিভাবে একজন পুরুষের চিকিৎসায় সাহায্য করে?

পুরুষদের ক্ষেত্রে স্পার্ম কাউন্ট বা শুক্রাণুর ঘনত্ব কম হলে এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা যেতে পারে। পুরুষদের মধ্যে,স্বাভাবিকের থেকে কম শুক্রাণুর সংখ্যা, দুর্বল শুক্রাণু বা শুক্রাণুর আকার এবং আকৃতিতে অস্বাভাবিকতা শুক্রাণুর একটি ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করার ক্ষেত্রে একটি চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করতে পারে। যদি এ ধরনের সমস্যা দেখা যায়,প্রথমে আপনার শুক্রাণুগুলি সংগ্রহ করা হবে, এবং ইনসেমিনেশন বা কৃত্রিম উপায়ে প্রজননের জন্য কিছু পরীক্ষা করা হবে এবং প্রয়োজনীয় সুস্থ শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ানোর জন্য ঘন করা হবে।

আইভিএফ চিকিৎসার আগে কোন কোন প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে হবে

আইভিএফ চক্রটি প্রাকৃতিক মাসিক চক্রকে দমন করার জন্য একটি ড্রাগ দিয়ে শুরু করতে হয়। এটি  প্রতিদিনের ইনজেকশন রোগীর দ্বারা পরিচালিত হতে পারে এবং প্রায় 2 সপ্তাহ স্থায়ী হয়। এর পরে, প্রতিদিনের ইনজেকশন আকারে একটি ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন (এফএসএইচ) ব্যবহার শুরু করতে হয়।এই হরমোন ডিম্বাশয়ের দ্বারা উত্পাদিত ডিমের সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং এমতাবস্থায় অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

এই পর্যায়ে সাধারণত 10 থেকে 12 দিন স্থায়ী হয়। ডিম সংগ্রহের প্রায় 34 থেকে 38 ঘন্টা আগে, একটি চূড়ান্ত হরমোন ইনজেকশন থাকবে যা ডিমকে পরিপক্ক হতে উৎসাহিত করে।

আইভিএফ চিকিৎসার  বিভিন্ন পর্যায়

আইভিএফ পদ্ধতিটি সাধারণভাবে গর্ভাবস্থায় সহায়তা করার জন্য ব্যবহৃত হয় যখন প্রাকৃতিকভাবে ধারণ করাটি আর সম্ভব হয় না তখন আইভিএফ পদ্ধতিতে বিভিন্ন পর্যায়ের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়।

যে মহিলা এই আইভিএফ পদ্ধতিতে চিকিৎসা করাতে ইচ্ছুক, তার মাসিক চক্রের প্রথমদিন     থেকে এই চিকিৎসা শুরু হয়। চিকিৎসক কিছু ওষুধ বা ইঞ্জেকশন সেই সময়ের আগে থেকেই সেই মহিলাকে  দিতে থাকেন।

প্রথম পর্যায় (1st step of IVF)- মাসিক চক্রের সর্বপ্রথম দিনটি থেকেই এই IVF প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। সবার আগে মাসিক চক্রের প্রথম দিনটি চিহ্নিত করা দরকার।

দ্বিতীয় পর্যায় (2nd step of IVF)- মাসিক চক্রের প্রথম দিন চিহ্নিত করার পর সেদিন থেকেই মূল চিকিৎসা শুরু হয়ে যায়। মহিলাদের ডিম্বাশয় বা ওভারি সাধারণত এক মাসে ১ টিই ডিম্বাণু উৎপাদন করে। এই পর্যায়ে মহিলাটিকে ৮-১৪ দিনের জন্য বিশেষ ওষুধ দেওয়া হয়; যাতে ডিম্বাশয়ে একের বেশি ডিম্বাণু উৎপন্ন হয়। এই পর্যায়ে ডিম্বাশয়কে উত্তেজিত করা হয় বলে একে স্টিমুলেশন ফেজ (stimulation phase) বলা হয়ে থাকে। এই সময়ে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে ইঞ্জেকশন দিতে হয়। ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে যে ওষুধ শরীরে ঢোকানো হয়, তাতে   follicle-stimulating hormone (FSH) এবং luteinizing hormone (LH) নামের দুটি হরমোন থাকে, যারা ডিম্বাশয়কে বেশি ডিম্বাণু উৎপন্ন করার জন্য উত্তেজিত করে।

মহিলাদের শরীরে এই হরমোন দুটি উপস্থিত থাকলেও, বাইরে থেকে এই ইঞ্জেকশন নেওয়ার ফলে বেশি ডিম্বাণু তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। নিয়মিত রক্তপরীক্ষা এবং আল্ট্রা সাউন্ডের মাধ্যমে ডিম্বাশয়ের স্থিতি এবং ফলিকলের বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণ করা হয়।    

তৃতীয় পর্যায় (3rd step of IVF)- এই পর্যায়ে ডিম্বাণু সংগ্রহ করা হয়। এই পর্যায়ে ট্রিগার ইঞ্জেকশন (trigger injection) দেওয়া হয়; এই ইঞ্জেকশনের প্রভাবে ডিম্বাণুগুলি ওভ্যুলেশনের জন্য তৈরি হয়ে যায়।এই ইঞ্জেকশন নেওয়ার সঠিক সময় ডাক্তারই নির্ধারণ করেন। এই পর্যায়ে রোগিণীকে অজ্ঞান করে এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করা হয় এবং পুরো পদ্ধতিটি হতে ২০-৩০ মিনিট সময় লাগে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে একটি নিডলের সাহায্যে এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করা হয়। যে ফ্লুয়িডের মধ্যে ডিম্বাণু থাকার সম্ভাবনা আছে, চিকিৎসক সেই ফ্লুয়িড বার করে আনেন। মোটামুটি ৮-১৫টি ডিম্বাণু সংগ্রহ করা যায়। এই ডিম্বাণু সংগ্রহ হয়ে যাওয়ার ১ ঘণ্টার মধ্যে রোগিণী সুস্থভাবে বাড়ি যেতে পারেন।

চতুর্থ পর্যায় (4th step of IVF)- এবার পালা শুক্রাণু সংগ্রহের। বিবাহিত দম্পতিদের ক্ষেত্রে, পুরুষ সঙ্গীটির কাছ থেকে তাজা বীর্যের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এই নমুনা থেকে শুক্রাণু সংগ্রহ করা হয়। ডিম্বাণু আর শুক্রাণু একই দিনে সংগ্রহ করা হয়। এই স্পার্ম বা শুক্রাণুগুলিকে বিশেষ উপায়ে পরীক্ষা করা হয় এবং কোন কোন স্পার্মগুলি সতেজ ও গুণমানে ভালো, সেটি শনাক্ত করা হয়।

 পঞ্চম পর্যায় (5th step of IVF)-এই পর্যায়ে বিশেষজ্ঞরা বিশেষ ল্যাবরেটরি ডিশে ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর নিষেক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন সহজ কথায় শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলন ঘটায়।

ষষ্ঠ পর্যায় (6th step of IVF)- নিষেক প্রক্রিয়া সফল হলে ভ্রূণ তৈরি হয়। এই ভ্রূণকে বিশেষ ধরনের অত্যাধুনিক ইনকিউবেটরে রাখা হয়। এই  ইনকিউবেটরে মায়ের গর্ভের মতোই পরিবেশ তৈরি করা থাকে। ৬-৭ দিন এখানে রেখে ভ্রূণটিকে পর্যবেক্ষণ করা  হয়।

সপ্তম পর্যায় (7th step of IVF)- যদি ইনকিউবেটরে ভ্রূণের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়, তা হলে তা মায়ের জরায়ুতে স্থাপন করা হয়। ৫-১০ মিনিটের মধ্যে এই ভ্রূণ প্রতিস্থাপন হয়ে যায়। ভ্রূণকে ক্যাথিটার নামের ছোট্ট টিউবে রেখে এবং যথাসম্ভব কম নাড়াচাড়া করে খুব যত্নের সাথে জরায়ুতে প্রতিস্থাপন করে দেন চিকিৎসক।            

কিছুদিন পরে ,মায়ের রক্তপরীক্ষা করা হয়। স্বাভাবিক ভাবে কনসিভ করলে মায়ের শরীরে হরমোনের মাত্রা যেরকম আসে, এই ক্ষেত্রেও যদি সেরকম ফলাফল আসে, তা হলে এই IVF –এর পুরো প্রক্রিয়াটি সফল হয়েছে বলে মনে করা হয়।

আজকের দিনে কোন কিছুই অসম্ভব নয়। তাই পুরুষ উর্বরতার সমস্যা (শুক্রাণুর সংখ্যা হ্রাস বা কম গতিশীলতা), বা মহিলা উর্বরতার কোনরকম সমস্যা অর্থাৎ ক্ষতিগ্রস্থ ফলোপিয়ান টিউব বা ডিম্বস্ফোটনজনিত অসুস্থতা দেখা দিলে কোন সংকোচ না করে চিকিৎসক এর সাথে আলোচনা করুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আইভিএফ চিকিৎসার প্রয়োগ করে নিজের জীবনকে আরও সুন্দর করে তুলুন।

Dhruba Biswas

Hi, I am Dhruba and I’m a Health Blogger. My goal is to make everyone aware of physical and mental health as well as new methods and technologies in the field of medical science.

Leave a Comment
Share
Published by

Recent Posts

ব্রঙ্কাইটিস: কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা

কাকে বলে ব্রঙ্কাইটিস? ফুসফুসের দু’টি ভাগ রয়েছে। একটি অংশে বাতাসের অক্সিজেন রক্তে মেশে। এই অংশটির…

4 months ago

ডায়াবেটিস রোগীকে কখন দিতে হয় ইনসুলিন?

ডায়াবেটিস এমন একটি অসুখ যা শরীরের সব অঙ্গগুলিকে প্রভাবিত করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে…

4 months ago

ইউরিক অ্যাসিড কমানোর উপায়

সাধারণত ইউরিক অ্যাসিড বাড়লেই যে চিকিৎসা করাতে হয় এমন নয়। একমাত্র যখন ইউরিক অ্যাসিড থেকে…

4 months ago

কুকুরে কামড়ালে করণীয় কি

পাড়ার রাস্তা দিয়ে আনমনে হাঁটছিলেন বিধুবাবু। হঠাৎ পাড়ার কুকুর কালুর লেজে দিলেন পা! কালুর কী…

4 months ago

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে কী করণীয়

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট কী? হার্টের চারটি কুঠুরি বা চেম্বার থাকে। ওপরের দু’টি চেম্বার এবং নীচের দু’টি…

4 months ago

ব্রেন স্ট্রোক: এই লক্ষণগুলি থাকলে সতর্ক থাকুন

ব্রেন স্ট্রোক হওয়ার আগে আগে শরীরে কী কী সঙ্কেত আসে? ব্রেন স্ট্রোক কিন্তু একটা ভয়াবহ…

4 months ago