মানবদেহের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল ব্রেন। বুদ্ধিমত্তা, স্মৃতিশক্তি এবং অন্যান্য বিশ্লেষণমূলক ভাবনা, হাঁটাচলা নিয়ন্ত্রণ, শ্বাসকার্য, হৃদযন্ত্রের কাজ পরিচালনা করা সবই হয় ব্রেনের সাহায্যে। ব্রেনের দরকার

বাংলায় একটা প্রবাদ রয়েছে, ‘রাখে হরি মারে কে?’ সম্প্রতি এই প্রবাদ বাক্যই যেন বাস্তব হয়ে দেখা গেল মাঝ আকাশে! ঘটনার সূত্রপাত গত রবিবার। রাত ৯টায়

এ যেন কোনও স্ক্রিন নয়, একখানি আস্ত কৃষ্ণগহ্বর! আকারে ছোট্ট মোবাইল স্ক্রিন ধীরে ধীরে গিলে নিচ্ছে শৈশব! কোন অতলে লুপ্ত হচ্ছে শিশুর সুকোমল মনোবৃত্তি! মোবাইলে

শক্ত খাবার চিবিয়ে খেতে হলে অস্ত্র একটাই— দাঁত। এমনকী উত্তমকুমার বা মাধুরী দীক্ষিতের মতো ভুবন ভোলানো হাসি উপহার দিতে হলেও ঝলমলে দাঁত থাকা বাঞ্ছনীয়। সমস্যা

প্রতিদিন বাড়ছে ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা। অথচ রাজ্যে এতদিন ক্যান্সারের চিকিৎসা সীমাবদ্ধ ছিল হাতে গোনা কয়েকটি হাসপাতালে। হাব অ্যান্ড স্পোক মডেলে চিকিৎসার সেই গণ্ডি মুছে ফেলার

কিডনি, নার্ভ, হার্ট, অস্থিরোগ, গ্যাস্ট্রো এবং ইউরো সমস্যা সহ আরও একাধিক অঙ্গের অসুখের জন্য ভিন্ন হাসপাতাল রয়েছে কলকাতায়। তবে নাক-কান-গলার আধুনিক চিকিৎসার কোনও কেন্দ্র এতদিন

গত কয়েকবছর ধরে ডান হাতে একটানা প্রবল ব্যাথা হতো। এতখানিই যে কোনও কাজই করতে পারতেন না বিহারের সমস্তিপুরের শঙ্কর মাহাতো। দিনমজুর শঙ্করের হাত ক্রমশ অসাড়

ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স (কলকাতা) প্রতিষ্ঠার পর কেটে গিয়েছে ১৪ বছর। ঠিক ১৪ বছর আগে বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে শুরু হয়েছিল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স (কলকাতা)-এর পথ

সম্প্রতি ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স কলকাতার (আইএনকে) তরফে পার্কিনসন এবং মুভমেন্ট ডিজঅর্ডার-এর উপর আয়োজিত হল তিনদিন ব্যাপী (১৬ থেকে ১৯ মার্চ) আন্তর্জাতিক সম্মেলন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে

চিকিৎসকের সঙ্গে প্রথম পরামর্শের পর বর্হিবিভাগে ৭ দিনের মধ্যে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে দিতে হয় না ফিজ। তবে এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেই পুরো ফিজ দিতে হয়!