- রোগ-ব্যাধি
- ডায়াবেটিস
- অন্যান্য
- কিডনির সমস্যা
- ক্যান্সার
- চর্মরোগ
- চোখের অসুখ
- দাঁতের সমস্যা
- নাক-কান-গলা
- পেটের অসুখ
- প্রবীণদের সমস্যা
- ব্যাথা-বেদনা
- মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর সমস্যা
- মুত্রজনিত সমস্যা
- রক্তের অসুখ
- শ্বাসকষ্ট ও এলার্জি
- সর্দি-জ্বর
- হরমোনের সমস্যা
- হাড়ের সমস্যা
- হৃদরোগ
- যৌন রোগ
Health Conditions A-Z
রোগের লক্ষণ ও তার চিকিৎসা জানতে পড়ুন
- নারী স্বাস্থ্য
Woman Health
নারী স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যা ও প্রতিকার
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
লিখতে ভালোবাসেন? Join Us Now
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
- শিশুর যত্ন
Child Care
শিশুর যত্ন নিতে পড়ুন
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
লিখতে ভালোবাসেন? Join Us Now
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
- মনের কথা
Mental Health
মানসিক অবসাদ ও উদ্বেগ
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
লিখতে ভালোবাসেন? Join Us Now
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
- রূপচর্চা
Beauty Tips
ত্বক এবং চুলের যত্ন নেবেন কি ভাবে? জানতে পড়ুন
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
লিখতে ভালোবাসেন? Join Us Now
-
আমাদের বিশিষ্ট লেখক এবং চিকিৎসকগণ |
- স্বাস্থ্য সংবাদ
- যোগাযোগ
- Login
- {avatar} Hi, {first_name}

ম্যালেরিয়া রোগের কারণ হল প্লাজমোডিয়াম নামক এক প্রকার পরজীবী যা সাধারণত সংক্রামিত স্ত্রী অ্যানোফিলিস (Anopheles) মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এই সংক্রমিত মশা যখন কোনও ব্যাক্তিকে কামড়ায় তখন পরজীবীটি তার রক্তে প্রবেশ করে এবং লিভারে গিয়ে বাসা বাঁধে। সেখানে এই পরজীবীগুলি ধীরে-ধীরে পরিণত হয়, এর কয়েকদিন পর পরিণত পরজীবীগুলি রক্তবাহে বাহিত হয়ে রক্তের লাল রক্ত কণিকাগুলি সংক্রমিত করতে শুরু করে, ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরজীবীগুলি লাল রক্ত কণিকার মধ্যেই দ্রুত বংশবিস্তার শুরু করে এবং সেই লাল রক্ত কণিকাটি ধ্বংস করে। ক্রমাগত একই রকম ভাবে এরা ধ্বংসলীলা চালাতে থাকে যে কারণে ম্যালেরিয়ার লক্ষণগুলি ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পুনরাবৃত হয়।
ম্যালেরিয়া রোগের কারণ
আগেই বলা হয়েছে ম্যালেরিয়া রোগের কারণ হল প্লাজমোডিয়াম নামক এক প্রকার পরজীবী। এই প্লাজমোডিয়াম পরজীবীটি চার রকমের- Plasmodium vivax, Plasmodium Ovale, Plasmodium Malariae, এবং Plasmodium falciparum. এই চারটির মধ্যে Plasmodium falciparum সর্বাধিক ক্ষতিসাধন করতে সমর্থ। ম্যালেরিয়া মূলত রক্তের সংক্রমণের ফলেই ছড়ায়, এটি বিভিন্ন ভাবে হতে পারে যেমন-

- অঙ্গ প্রতিস্থাপন
- সংক্রমিত মশার কামড়
- সংক্রমিত রক্তের প্রতিস্থাপন
- সংক্রমিত সুচ বা নিডল
এছাড়াও কোনও গর্ভবতী মা যদি সংক্রমিত হন তাহলে তার সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়াকালীন সময়ে সন্তানের মধ্যে ম্যালেরিয়ার জীবাণু প্রবেশ করতে পারে।
ম্যালেরিয়া রোগের লক্ষণগুলি কি?
ম্যালেরিয়ার রোগের লক্ষণগুলি সাধারণত সংক্রমণের ১০দিন থেকে ৪ সপ্তাহের মধ্যে প্রকাশ পেতে থাকে, তবে কিছু ধরণের ম্যালেরিয়া পরজীবী মানব শরীরে এক বছর অবধি সুপ্ত অবস্থায় থাকতে পারে। ম্যালেরিয়া আক্রমন সাধারণত কাঁপুনি দিয়ে শুরু হয় এরপর তীব্র জ্বরের পরে ঘাম এবং পুনরায় সাধারণ তাপমাত্রায় ফিরে আসে। ম্যালেরিয়ার সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে

- কাঁপানো শীত
- মাত্রাতিরিক্ত জ্বর
- অতিরিক্ত ঘাম
- মাথা ব্যাথা
- বমি বমি ভাব এবং বমি
- পেটে ব্যথা
- পেট খারাপ
- পায়খানার সঙ্গে রক্ত
- মাংসপেশিতে ব্যথা
ম্যালেরিয়া দীর্ঘদিন চিকিৎসা না করালে সমস্যা গম্ভীর হতে পারে। রক্তে সুগারের মাত্রা কমে যাওয়া, রক্তল্পতা, হার্ট অ্যাটাক, কিডনি বিকল হয়ে যাওয়া এমনকি মস্তিষ্কেও ভীষণ রকমভাবে প্রভাব ফেলতে পারে এই ম্যালেরিয়া।
ম্যালেরিয়া রোগের চিকিৎসা
প্রথমে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ম্যালেরিয়ার প্রকৃতি অর্থাৎ কোন ধরনের পরজীবীর আক্রমণে ম্যালেরিয়া রোগটি সংগঠিত হয়েছে তা নির্ধারণ করা হয়। সাধারণত Quinine, Chloroquine এবং Doxycycline জাতীয় ওষুধের মাধ্যমে এই রোগের চিকিৎসা করা হয়। যদি ম্যালেরিয়ার কারণ P. falciparum সে ক্ষেত্রে আক্রান্ত রোগীকে হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করা হয়।
ম্যালেরিয়া রোগের প্রতিরোধ কি ভাবে করবেন?

- প্রচুর জনবহুল আবাসিক অঞ্চলগুলি এড়িয়ে চলুন
- লম্বা হাতা শার্ট এবং প্যান্ট মোজা মধ্যে পরুন
- খোলা জানালায় mosquito net লাগান।
- বাড়ির আসে পাশে জমা জল থাকলে পরিষ্কার করুন।
- রাত্রে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করুন
- মশা তাড়ানো ক্রিম বা ধুপ ব্যাবহার করুন
বেশ কিছু বছর আগে থেকেই ম্যালেরিয়া রোগ প্রতিরোধে টীকার ৩টি ট্রায়াল শুরু করা হয়েছিল যার ফলাফল আশাপ্রদ। আগামী ভবিষ্যতে হয়ত টিকার মাধ্যমে এই ভয়াবহ রোগটির প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।
Hi, I am Dhruba and I’m a Health Blogger. My goal is to make everyone aware of physical and mental health as well as new methods and technologies in the field of medical science.
0
Recent Posts
আমাদের সাম্প্রতিক পোষ্ট গুলি দেখতে ক্লিক করুন
Cancer (ক্যান্সার)
ক্যান্সারের লক্ষণ ও তার চিকিৎসা