Health and Wellness Blogger
বর্তমানে সারা পৃথিবী জুড়ে আকস্মিক মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ সাডেন কার্ডিয়াক ডেথ (SCD) অথবা সাডেন কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট (SCA)। বলা ভালো, সাডেন কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট (SCA) কারণ
ম্যালেরিয়া রোগের কারণ হল প্লাজমোডিয়াম নামক এক প্রকার পরজীবী যা সাধারণত সংক্রামিত স্ত্রী অ্যানোফিলিস (Anopheles) মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এই সংক্রমিত মশা যখন কোনও ব্যাক্তিকে
ডেঙ্গু জ্বর অ্যাডিস এজিপ্টি (Aedes aegypti ) নামক মশা বাহিত একটি রোগ। মূলত চার ধরনের ভাইরাস এই ডেঙ্গু রোগের জন্য দায়ী এবং ঐ চারটি ডেঙ্গু ভাইরাসের
‘স্ট্রোক’ শব্দটির সঙ্গে আমরা সকলেই কমবেশি পরিচিত। মস্তিষ্কের কিছু অংশের রক্ত সরবরাহ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলা এবং কাজ করা বন্ধ করে দেওয়া হল স্ট্রোকের মুল কারন।
আমরা সব সময় মেয়েদের চুল পড়া নিয়ে আলোচনা করলেও চুল পড়ার কারণ এবং চুল পড়া বন্ধ করার উপায় নিয়ে খুব একটা আলোচনা করি না। যদিও
গণেরিয়া রোগটি ‘দ্য ক্ল্যাপ’ নামেও পরিচিত, এটি এক ধরনের ‘সেক্সুয়ালী ট্র্যানোমিটেড ইনফেকশন (STI) বা যৌনবাহিত রোগ।সংক্রমণের প্রথম দিকে গনোরিয়া রোগের লক্ষণ বিশেষ একটা লক্ষ্য করা
এইচআইভি এমন একটি ভাইরাস যা মূলত যৌন সংক্রমণের ফলে মানবদেহে বিস্তারলাভ করে। এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে বিলুপ্ত হয় আর এই অবস্থাকেই
ক্যান্সার কিম্বা দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত রোগীরা বাবা-মা হতে পারবেন এ কথা আগে ভাবাও যেত না। কিন্তু ফার্টিলিটি প্রিজারভেশন পদ্ধতির মাধ্যমে তাঁরাও এখন সন্তানসুখ লাভ করতে
ইনফার্টিলিটি বা বন্ধ্যাত্ব কি? বিয়ের পরে কোনো দম্পতি যদি কোনো গর্ভ নিরোধক ছাড়াই দীর্ঘ এক বছর চেষ্টা করেও সন্তান ধারণ করতে না পারেন তাকে ডাক্তারি
দাঁতের রুট ক্যানেল ট্রিটমেন্ট সম্পর্কে জানার আগে এটা জানার দরকার যে দাঁতের কি ধরনের সমস্যা হলেএই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রয়োজন হয়, আসলে আমাদের প্রত্যেকটি দাঁত এনামেলর
আমাদের সাম্প্রতিক পোষ্ট গুলি দেখতে ক্লিক করুন
ব্রঙ্কাইটিস: কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা
ডায়াবেটিস রোগীকে কখন দিতে হয় ইনসুলিন?
পাঠক দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রিয় বিষয়গুলি
কাকে বলে ব্রঙ্কাইটিস? ফুসফুসের দু’টি ভাগ রয়েছে। একটি অংশে বাতাসের অক্সিজেন রক্তে মেশে। এই অংশটির নাম অ্যালভিওলাই। কিন্তু বাতাসকে তো নাক থেকে মুখ থেকে অ্যালভিওলাই
ডায়াবেটিস এমন একটি অসুখ যা শরীরের সব অঙ্গগুলিকে প্রভাবিত করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে অসুখটি দেহের প্রতিটি অঙ্গকে ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত করতে থাকে। এই
সাধারণত ইউরিক অ্যাসিড বাড়লেই যে চিকিৎসা করাতে হয় এমন নয়। একমাত্র যখন ইউরিক অ্যাসিড থেকে শরীরে নানা উপসর্গ প্রকাশ পায়, তখনই চিকিৎসার দরকার হয়।আজ আমরা
